বর্তমান মিডিয়া, ইসলাম, জঙ্গিবাদ ও আমরা বাংলাদেশী
পৃথিবীতে জঙ্গিবাদ এখন প্রবল আকার ধারন করেছে, এইটাকে নাকি নির্মূল করা যাবে না। কথাটি শুনে এবং দেখে আমার খুব হাসি পেল, মনে মনে অনেক হাসলামও, এরপর ব্লগটা লিখতে শুরু করলাম। এপ্রিল ফুল (fool) এইটা বাংলা ফুল নয় ইংলিশ, নামে ইতিহাসে চমৎকার এবং মুসলিম গাধার একটা সুন্দর উদাহরণ আমরা পড়েছি, শুনেওছি। আমরা মুসলিমরা জেনে না জেনে অনেকেই এইটা পালনও করে থাকি, এবং আধুনিক আলেমগণ ইতিহাসের উদ্ধৃতি দিয়ে বয়ান দিয়েই যাচ্ছেন যাতে করে মুসলিমরা আবার বোকা বা হাস্যকর পাত্রে পরিণত না হয়। কিন্তু আমরা আবারও হাস্যকর পাত্রে পরিণত হতে যাচ্ছি ক্যামনে?..................
আমরা আমেরিকার খবর জানছি কিভাবে? মিডিয়ার মাধ্যমে, এতে কারও কোন প্রকারের সন্দেহ আছে বলে মনে হয় না। ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া, আস্ত্রেলিয়া যে কোন মহাদেশের খবর পেয়ে যাচ্ছি মুহূর্তের মধ্যে। বিবিসি, সিএনএন, আল-জাযিরা সহ নানান চ্যানেল আমাদের দার গোরায় খবর পৌছিয়ে দিচ্ছে। তারা তাদের ইচ্ছে মত খবর প্রচার করছে, এতে পৃথিবী ধংস হোক আর নাই হোক তাদের তাতে কোন যায় আসে না।
প্রযুক্তি এতটা উন্নতি সাধন করেছে যে, কে কোথায় বসে কার সাথে কি কি করছে, তা অনায়াসে পাওয়া যাচ্ছে, বর্তমানে প্রযুক্তি যার হাতে সেই তো সব কিছুর মালিক (ভাবে মনে হয়)। প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ মঙ্গল গ্রহ থেকে শুরু করে হুবহু মানুষ বানিয়ে ফেলছে। কে কোথায় কোন বই টা পরছে তাও সনাক্ত করা যায়। আমেরিকার বিরুদ্ধে কারা কোথায় কিভাবে ষড়যন্ত্র করছে, তাও ধরে ফেলছে।
পারমাণবিক বোমা, কেমিক্যাল বোমা, সাবমেরিন, যুদ্ধ বিমান এইগুলো দিয়ে যুদ্ধ করাটাও ব্যাকডেটেড হয়ে গেছে, এখন তো সময় চলছে প্রাকৃতিক বোমা বানানোর।
জঙ্গিবাদ এদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি কি? এরা কি এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে ফেলেছে যা আমেরিকার কাছে নেই, বা বাংলাদেশের কাছে নেই, এরা কি হাওয়ার মাধ্যমে কথা বলে না, নাকি এরা জিবরাইল ফেরেশতার মাধ্যমে যোগাযোগ করছে। এরা যদি মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার, নেট ব্যবহার করেই যোগাযোগ করছে, তাহলে এদের সনাক্ত করা যাচ্ছে না কেন? এইটা কি প্রযুক্তির সমস্যা নাকি প্রযুক্তি যারা নিয়ন্ত্রন করছে তাদের সমস্যা। ভাই আমার মাথায় তো ঢুকছে না আপনার মাথায় ঢুকে কিনা একটু চিন্তা করে দেখেন তো।
কয়েকজন লোক বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আমাদের দেশকে ধুলোয় মিশিয়ে দেয়ার প্ল্যান করল অথচ আমাদের প্রযুক্তিবিদরা কিছুই জানলনা, যেই স্ররকারকে গালি দিলে সঙ্গে সঙ্গে সনাক্ত হয়ে যায় কোথা থেকে কে গালি দিয়েছে এবং শাস্তিও হয়ে যায়, সেই স্ররকার আজকে দেশকে ধ্বংস করার প্ল্যান ধরতে পারল না। আচ্ছা বাংলাদেশ না পারল, কিন্তু আমেরিকা কি করছে, যার হাতে পৃথিবীর সকল প্রযুক্তি, যার অনুমতি ছাড়া কোন তথ্য এক জায়গা ছাড়া অন্য জায়গায় যায় না। তিনি (আমেরিকা) কি ইচ্ছে করেই এই তথ্যগুলো পাস করেছেন,তাদের কাছে আমরা সাহায্য চায় আর তারা সাহায্য করার নাম করে এসে আমাদের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিক, যাতে করে তারা আমাদের দেশে এসে আমাদের রক্ত চুষতে পারে। এর উদাহরণ বর্তমানে অনেক আছে। হে আমার বাংঙ্গালী ভাই ও বোনেরা সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে মগজ দিয়েছে তা দিয়ে একটু চিন্তা করুন।
জঙ্গিবাদ দমন করার জন্য এত কিছু প্রয়োজন নেই, চাই শুধু সরকারের সদিচ্ছা, দুর্নীতি মুক্ত একটা প্রশাসন, আর প্রযুক্তির উৎকৃষ্ট ব্যবহার।
আমার তো মনে হয়, বর্তমান প্রযুক্তি দিয়ে জঙ্গিবাদ কে সনাক্ত করে নির্মূল করা এমন কোন কঠিন কাজ নয়। কিন্তু নির্মূল করলে তো আমেরিকা (প্রযুক্তির মালিক গুলো) এইভাবে মুসলিম দেশগুলো ধ্বংস করে তাদের অর্থ লুণ্ঠন করতে পারবে না।
বাংলাদেশ স্ররকারের উচিত মেধাকে মুল্যায়ন করা, ব্রেইন ড্রেইন বন্ধ করা, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি কে মূলোৎপাটন করা এবং প্রযুক্তির সর্বাধিক ব্যাবহার করা। জঙ্গিবাদ দমনে পিস (peace tv) বন্ধ করে নয় বরং পিস টিভির (peace tv) ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমেই সম্ভব কারণ এরাই একমাত্র ইসলামের কথা বলে, কোরআন এবং হাদিছের কথা বলে................................................একমাত্র ইসলামই পারে জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে। মানুষ এখন পথের দিশা পেতে শুরু করেছে, তাদেরকে পুনরায় অন্ধকারে নিমজ্জিত করবেন না। নইলে অজ্ঞ আলেমদের অজ্ঞতা দিয়ে আবার বাংলাদেশ ঢেকে যাবে।
আল্লাহ আমাদেরকে সবাইকে সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করার তৌফিক দান করুন, আমীন
আমরা আমেরিকার খবর জানছি কিভাবে? মিডিয়ার মাধ্যমে, এতে কারও কোন প্রকারের সন্দেহ আছে বলে মনে হয় না। ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া, আস্ত্রেলিয়া যে কোন মহাদেশের খবর পেয়ে যাচ্ছি মুহূর্তের মধ্যে। বিবিসি, সিএনএন, আল-জাযিরা সহ নানান চ্যানেল আমাদের দার গোরায় খবর পৌছিয়ে দিচ্ছে। তারা তাদের ইচ্ছে মত খবর প্রচার করছে, এতে পৃথিবী ধংস হোক আর নাই হোক তাদের তাতে কোন যায় আসে না।
প্রযুক্তি এতটা উন্নতি সাধন করেছে যে, কে কোথায় বসে কার সাথে কি কি করছে, তা অনায়াসে পাওয়া যাচ্ছে, বর্তমানে প্রযুক্তি যার হাতে সেই তো সব কিছুর মালিক (ভাবে মনে হয়)। প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ মঙ্গল গ্রহ থেকে শুরু করে হুবহু মানুষ বানিয়ে ফেলছে। কে কোথায় কোন বই টা পরছে তাও সনাক্ত করা যায়। আমেরিকার বিরুদ্ধে কারা কোথায় কিভাবে ষড়যন্ত্র করছে, তাও ধরে ফেলছে।
পারমাণবিক বোমা, কেমিক্যাল বোমা, সাবমেরিন, যুদ্ধ বিমান এইগুলো দিয়ে যুদ্ধ করাটাও ব্যাকডেটেড হয়ে গেছে, এখন তো সময় চলছে প্রাকৃতিক বোমা বানানোর।
জঙ্গিবাদ এদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি কি? এরা কি এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে ফেলেছে যা আমেরিকার কাছে নেই, বা বাংলাদেশের কাছে নেই, এরা কি হাওয়ার মাধ্যমে কথা বলে না, নাকি এরা জিবরাইল ফেরেশতার মাধ্যমে যোগাযোগ করছে। এরা যদি মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার, নেট ব্যবহার করেই যোগাযোগ করছে, তাহলে এদের সনাক্ত করা যাচ্ছে না কেন? এইটা কি প্রযুক্তির সমস্যা নাকি প্রযুক্তি যারা নিয়ন্ত্রন করছে তাদের সমস্যা। ভাই আমার মাথায় তো ঢুকছে না আপনার মাথায় ঢুকে কিনা একটু চিন্তা করে দেখেন তো।
কয়েকজন লোক বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আমাদের দেশকে ধুলোয় মিশিয়ে দেয়ার প্ল্যান করল অথচ আমাদের প্রযুক্তিবিদরা কিছুই জানলনা, যেই স্ররকারকে গালি দিলে সঙ্গে সঙ্গে সনাক্ত হয়ে যায় কোথা থেকে কে গালি দিয়েছে এবং শাস্তিও হয়ে যায়, সেই স্ররকার আজকে দেশকে ধ্বংস করার প্ল্যান ধরতে পারল না। আচ্ছা বাংলাদেশ না পারল, কিন্তু আমেরিকা কি করছে, যার হাতে পৃথিবীর সকল প্রযুক্তি, যার অনুমতি ছাড়া কোন তথ্য এক জায়গা ছাড়া অন্য জায়গায় যায় না। তিনি (আমেরিকা) কি ইচ্ছে করেই এই তথ্যগুলো পাস করেছেন,তাদের কাছে আমরা সাহায্য চায় আর তারা সাহায্য করার নাম করে এসে আমাদের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিক, যাতে করে তারা আমাদের দেশে এসে আমাদের রক্ত চুষতে পারে। এর উদাহরণ বর্তমানে অনেক আছে। হে আমার বাংঙ্গালী ভাই ও বোনেরা সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে মগজ দিয়েছে তা দিয়ে একটু চিন্তা করুন।
জঙ্গিবাদ দমন করার জন্য এত কিছু প্রয়োজন নেই, চাই শুধু সরকারের সদিচ্ছা, দুর্নীতি মুক্ত একটা প্রশাসন, আর প্রযুক্তির উৎকৃষ্ট ব্যবহার।
আমার তো মনে হয়, বর্তমান প্রযুক্তি দিয়ে জঙ্গিবাদ কে সনাক্ত করে নির্মূল করা এমন কোন কঠিন কাজ নয়। কিন্তু নির্মূল করলে তো আমেরিকা (প্রযুক্তির মালিক গুলো) এইভাবে মুসলিম দেশগুলো ধ্বংস করে তাদের অর্থ লুণ্ঠন করতে পারবে না।
বাংলাদেশ স্ররকারের উচিত মেধাকে মুল্যায়ন করা, ব্রেইন ড্রেইন বন্ধ করা, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি কে মূলোৎপাটন করা এবং প্রযুক্তির সর্বাধিক ব্যাবহার করা। জঙ্গিবাদ দমনে পিস (peace tv) বন্ধ করে নয় বরং পিস টিভির (peace tv) ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমেই সম্ভব কারণ এরাই একমাত্র ইসলামের কথা বলে, কোরআন এবং হাদিছের কথা বলে................................................একমাত্র ইসলামই পারে জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে। মানুষ এখন পথের দিশা পেতে শুরু করেছে, তাদেরকে পুনরায় অন্ধকারে নিমজ্জিত করবেন না। নইলে অজ্ঞ আলেমদের অজ্ঞতা দিয়ে আবার বাংলাদেশ ঢেকে যাবে।
আল্লাহ আমাদেরকে সবাইকে সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করার তৌফিক দান করুন, আমীন
Comments
Post a Comment